সিলেট ভ্রমণ✈
জৈন্তিয়া পাহাড়ের অপরূপ দৃশ্য, জাফলং এর মনোমুগ্ধকর সৌন্দর্য, ভোলাগঞ্জের সারি সারি পাথরের স্তূপ পর্যটকদের টেনে আনে বার বার।
জাফলং
যোগাযোগ ব্যবস্থা
ঢাকা থেকে সিলেটের সাথে সড়ক, রেল ও বিমান সকল রুটেই যোগাযোগ ব্যবস্থা রয়েছে। অন্যান্য রুটের চেয়ে রেলপথে ভ্রমণই সুবিধাজনক।
সড়কপথে
ঢাকার সায়েদাবাদ, কমলাপুর, কল্যাণপুর সহ দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে দিনে-রাতে বিভিন্ন পরিবহনের অসংখ্য বাস এই রুটে চলাচল করে। এই রুটে এসি ও নন-এসি দুই ধরনের বাসই রয়েছে। এসি বাসগুলোর মধ্যে রয়েছে গ্রীণ লাইন, আল-মোবারাকা সোহাগ, সৌদিয়া ও এস.আলম। আর নন-এসি বাসগুলোর মধ্যে রয়েছে শ্যামলী পরিবহন, হানিফ পরিবহন, মামুন, ইউনিক পরিবহন।
পরিবহনের নাম
|
যোগাযোগ
|
ভাড়া
|
সোহাগ পরিবহন | ৯৩৩১৬০০ (ফকিরাপুল) ৯১৩২৩৬০ (কমলাপুর) ৯১৩২৩৬০ (কল্যাণপুর) ৭১০০৪২২ (আরমবাগ) ৭২২২৯৯ (সোবাহানীঘাট) |
১,১০০/- (এক্সিকিউটিভ)
৯০০/- (রেগুলার)
|
আল-মোবারকা | ফোন: ৭৫৫৩৪৮৩, ০৪৪৭৭৮০৩৪২২ মোবাইল: ০১৭২০-৫৫৬১১৬, ০১৮১৯-১৮৩৬১১, ০১৭১৫-৮৮৭৫৬৬ |
৮০০/- (এসি)
৩৫০/- (নন-এসি)
|
গ্রীণ লাইন | ৭১৯১৯০০ (ফকিরাপুল) ০১৭৩০-০৬০০৮০ (কল্যাণপুর) ৭২০১৬১ (সোবাহানীঘাট) |
১,১০০/- (স্ক্যানিয়া)
৮৫০/- (ভলবো)
|
সৌদিয়া পরিবহন | ০১৯১৯-৬৫৪৮৫৬ (সায়েদাবাদ – ১) ০১৯১৯-৬৫৪৮৫৭ (সায়েদাবাদ – ২) ০১৯১৯-৬৫৪৭৫২ (সায়েদাবাদ – ৩) ০১৯১৯-৬৫৪৮৫৮ (ফকিরাপুল) ০১৭১২৯২০৯০৯ (হুমায়ুন রশিদ চত্ত্বর) |
১,১০০/- (এসি)
৪৪০/- (নন-এসি)
|
হানিফ এন্টারপ্রাইজ | ০১৭১৩-৪০২৬৬১ (কল্যাণপুর) ০১৭১১৯২২৪১৩ (কদমতলী বাসস্ট্যান্ড) |
৪৫০/- (নন-এসি)
|
শ্যামলী পরিবহন | ৯০০৩৩১, ৮০৩৪২৭৫ (কল্যাণপুর) ০১৭১৬০৩৬৬৮৭ (কদমতলী বাসস্ট্যান্ড) |
৪৫০/- (নন-এসি)
|
ইউনিক পরিবহন | ৯০০৮৩২৬, ০১৮২১৪৯৮৮৩৩, ০১১৯৩০৯১১২০ (কল্যাণপুর) |
৪৪০/- (নন-এসি)
|
মামুন পরিবহন | ৭৫৪৫৩১৭, মোবাইল:০১৭১১-৩৩৭৮৫১, ০১৭১৮-৪৩৮৭৩২, ০১৯১২-০৬৪০৩২ (সায়েদাবাদ) ৭২১৬৯৬ (কদমতলী বাসস্ট্যান্ড) |
৩০০/- (নন-এসি)
|
রেলপথে
ঢাকা থেকে সরাসরি সিলেটের সাথে রেল যোগাযোগ রয়েছে। ঢাকার কমলাপুর রেল স্টেশন থেকে প্রতিদিন একাধিক ট্রেন সিলেটের উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায়। ঢাকা – সিলেট রুটে চলাচলকারী ট্রেনগুলো হলো।
- কালনী এক্সপ্রেস
- পারাবত এক্সপ্রেস
- জয়ন্তিকা এক্সপ্রেস
- উপবন এক্সপ্রেস
যোগাযোগ
কমলাপুর রেলওয়ে ষ্টেশন
ফোন নম্বর: ৯৩৫৮৬৩৪,৮৩১৫৮৫৭, ৯৩৩১৮২২
মোবাইল নম্বর: ০১৭১১৬৯১৬১২
বিমানবন্দর রেলওয়ে ষ্টেশন
ফোন নম্বর: ৮৯২৪২৩৯
ওয়েবসাইট: www.railway.gov.bd
বিমান পথে
ঢাকা থেকে সিলেটের সাথে সরাসরি বিমান যোগাযোগ ব্যবস্থা রয়েছে। ইউনাইটেড এয়ারওয়েজের একটি করে ফ্লাইট সপ্তাহে ৪ দিন ঢাকা- সিলেট ও সিলেট-ঢাকা রুটে চলাচল করে।
ঢাকা – সিলেট
ফ্লাইট
|
দিন
|
ছাড়ার সময়
|
পৌঁছানোর সময়
|
4H-0501
|
মঙ্গল, বৃহস্পতি, শনি, রবি
|
১১.২০
|
১২.০০
|
সিলেট – ঢাকা
ফ্লাইট
|
দিন
|
ছাড়ার সময়
|
পৌঁছানোর সময়
|
4H-0502
|
মঙ্গল, বৃহস্পতি, শনি, রবি
|
১২.২০
|
১৩.০০
|
ভাড়া
গন্তব্য
|
ভাড়া শুরু
| |
ওয়ানওয়ে
|
রিটার্ন
| |
ঢাকা থেকে সিলেট
|
BDT 3000
|
BDT 6000
|
যোগাযোগ
কর্পোরেট অফিস/উত্তরা অফিস উত্তরা টাওয়ার (৬ষ্ঠ তলা) ১ জসীমুদ্দিন এভিনিউ, উত্তরা ঢাকা-১২৩০, বাংলাদেশ। ফোন: ৮৯৩২৩৩৮, ৮৯৩১৭১২ ফ্যাক্স: ৮৯৫৫৯৫৯ ওয়েব: www.uabdl.com ইমেইল: info@uabdl.com | ঢাকা এয়ারপোর্ট সেলস অফিস ডমেস্টিক উইং কুর্মিটোলা শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ঢাকা-১২৩০, বাংলাদেশ। ফোন: ৮৯৫৭৬৪০, ৮৯৬৩১৯১। মোবাইল: ০১৭১৩-৪৮৬৬৬০ |
দর্শনীয় স্থান
শ্রীমঙ্গল চা বাগান
৪৫০ কিলোমিটার আয়তনের শ্রীমঙ্গলকে বাংলাদেশের চায়ের রাজধানী বলা যেতে পারে। এখানকার বেশকিছু চা বাগানের নজরকাড়া সৌন্দর্য পর্যটকদের আকৃষ্ট করে চলেছে। এখানকার মাইলের পর মাইল বিস্তৃত চা বাগান দেখে মনে হবে যেন পাহাড়ের ঢালে সবুজ গালিচা বিছানো রয়েছে। দেশের সবচেয়ে উন্নতমানের চা এখানেই উৎপন্ন হয়ে থাকে।
চা বাগান থেকে উৎপাদিত চায়ের মাধ্যমে সিলেট এদেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করে চলেছে। এই চা বিদেশে রপ্তানি করে বাংলাদেশ আয় করছে বিপুল পরিমান বৈদেশিক মুদ্রা। সুরমা অববাহিকা তথা সিলেটের আশেপাশের সব এলাকাই চা বাগানে আবৃত আর এ কারনেই চা বাংলাদেশের অন্যতম জাতীয় সম্পদ।
বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থানে অবস্থিত মোট ১৬৩ টি চা বাগানের মধ্যে ৩ টি বৃহত্তম চা বাগান রয়েছে যেগুলো থেকে চা উৎপাদনের পরিমান উল্ল্যেখ করার মত। এই ১৬৩ চা বাগানে প্রায় তিন লক্ষ শ্রমিক প্রতিদিন কাজ করে থাকে যাদের মধ্যে ৭৫% শ্রমিক হল মহিলা এবং ২৫% শ্রমিক হল পুরুষ। চা বাগানগুলোতে মহিলা ও আদিবাসী শ্রমিকদের কদর বেশী কারন গাছ থেকে চা পাতা তোলার কাজটি পুরুষদের চেয়ে মহিলারাই ভাল করে থাকেন।
সিলেটের চা বাগানের ভ্রমন যে কারো জন্যই হবে মনে রাখার মতো অভিজ্ঞতা। এই চা বাগানগুলো ইংরেজ রাজদের শাসনকালের স্মৃতি বহন করছে। ইংরেজরাই এখানে চা চাষের সূচনা করেছিল এবং সেই সময়ের মতো আজও চা বাগানের ম্যানেজারেরা কাঠের তৈরি সাদা রঙের ভবনে বাস করেন। চা বাগানের বাংলোগুলো চমৎকার করে সাজানো বিশাল বাগানের ওপর অবস্থিত। চা বাগানের জীবন যাত্রাও রয়েছে অনেকটা ইংরেজ আমলের মতই।
জাফলং
খাসিয়া জৈন্তা পাহাড়ের পাদদেশে অবস্থিত জাফলং প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের অপরুপ লীলাভূমি।
পিয়াইন নদীর তীরে স্তরে স্তরে বিছানো পাথরের স্তূপ জাফলংকে করেছে আকর্ষণীয়। সীমান্তের ওপারে ইনডিয়ান পাহাড় টিলা, ডাউকি পাহাড় থেকে অবিরাম ধারায় প্রবাহমান জলপ্রপাত, ঝুলন্ত ডাউকি ব্রীজ, পিয়াইন নদীর স্বচ্ছ হিমেল পানি,উঁচু পাহাড়ে গহিন অরণ্য ও শুনশান নিরবতার কারণে এলাকাটি পর্যটকদের দারুণভাবে মোহাবিষ্ট করে। এসব দৃশ্যপট দেখতে প্রতিদিনই দেশী-বিদেশী পর্যটকরা ছুটে আসেন এখানে। প্রকৃতি কন্যা ছাড়াও জাফলং বিউটি স্পট, পিকনিক স্পট, সৌন্দর্যের রাণী- এসব নামেও পর্যটকদের কাছে ব্যাপক পরিচিত। ভ্রমন পিয়াসীদের কাছে জাফলং এর আকর্ষণই যেন আলাদা। সিলেট ভ্রমনে এসে জাফলং না গেলে ভ্রমনই যেন অপূর্ণ থেকে যায়। সিলেট নগরী থেকে ৬২ কিলোমিটার উত্তর পূর্ব দিকে গোয়াইনঘাট উপজেলায় জাফলং এর অবস্থান।
পিয়াইন নদীর তীরে স্তরে স্তরে বিছানো পাথরের স্তূপ জাফলংকে করেছে আকর্ষণীয়। সীমান্তের ওপারে ইনডিয়ান পাহাড় টিলা, ডাউকি পাহাড় থেকে অবিরাম ধারায় প্রবাহমান জলপ্রপাত, ঝুলন্ত ডাউকি ব্রীজ, পিয়াইন নদীর স্বচ্ছ হিমেল পানি,উঁচু পাহাড়ে গহিন অরণ্য ও শুনশান নিরবতার কারণে এলাকাটি পর্যটকদের দারুণভাবে মোহাবিষ্ট করে। এসব দৃশ্যপট দেখতে প্রতিদিনই দেশী-বিদেশী পর্যটকরা ছুটে আসেন এখানে। প্রকৃতি কন্যা ছাড়াও জাফলং বিউটি স্পট, পিকনিক স্পট, সৌন্দর্যের রাণী- এসব নামেও পর্যটকদের কাছে ব্যাপক পরিচিত। ভ্রমন পিয়াসীদের কাছে জাফলং এর আকর্ষণই যেন আলাদা। সিলেট ভ্রমনে এসে জাফলং না গেলে ভ্রমনই যেন অপূর্ণ থেকে যায়। সিলেট নগরী থেকে ৬২ কিলোমিটার উত্তর পূর্ব দিকে গোয়াইনঘাট উপজেলায় জাফলং এর অবস্থান।
সিলেট থেকে আপনি বাস/ মাইক্রোবাস/ সিএনজি চালিত অটোরিক্সায় যেতে পারেন জাফলং এ। সময় লাগবে ১ ঘন্টা হতে ১.৩০ ঘন্টা।
ভাড়াঃ বাস -জনপ্রতি ৫৫ টাকা
মাইক্রোবাস- ১৭০০-২০০০/-টাকা
সি এন জি চালিত অটো-রিক্সাঃ ৭০০/ টাকা।
থাকার তেমন বেশি সুব্যবস্থা জাফলং এ নাই। তবে যে কয়টি ব্যবস্থা আছে তার মধ্যে জেলা পরিষদের নলজুরী রেস্ট হাউস(থাকতে হলে পূর্বে অনুমতি নিতে হবে), শ্রীপুর পিকনিক স্পট উল্লেখযোগ্য। কিছু বোডিং এর ব্যবস্থা আছে। এছাড়া শ্রীপুর ফরেস্টে এর একটি বাংলো আছে পর্যটকদের থাকার জন্য।
ভোলাগঞ্জ
সিলেটের আর একটি উল্লেখযোগ্য দর্শনীয় স্থান হলো ভোলাগঞ্জ। রোপওয়ে, পাথর কোয়ারী আর পাহাড়ী মনোলোভা দৃশ্য অবলোকনের জন্য এখানে প্রতিদিনই আগমন ঘটে পর্যটকদের।
সিলেট থেকে ভোলাগঞ্জের দূরত্ব মাত্র ৩৩ কিলো মিটার। শহর থেকে ভোলাগঞ্জ পর্যন্ত সরাসরি কোন যানবাহন সার্ভিস নেই। আগন্তুকরা সিলেট থেকে টুকেরবাজার পর্যন্ত যাত্রীবাহি বাস অথবা ফোরস্ট্রোকযোগে যাতায়াত করেন। টুকের বাজার থেকে ভোলাগঞ্জ পর্যন্ত রয়েছে বেবিটেক্সি সার্ভিস।
জেলা পরিষদের একটি রেস্ট হাউস আছে উপজেলা নির্বাহী অফিসারের তত্ত্বাধানে। থাকতে হলে উপজেলা নির্বাহী অফিসারের অনুমতি নিতে হয়। এ ছাড়া ভোলাগঞ্জ বা কোম্পানীগঞ্জ উপজেলায় থাকার জন্য তেমন কোন ভাল ব্যবস্থা নাই। আপনি ভোলাগঞ্জ দর্শন শেষ করে সিলেটে এসে অবস্থান করতে পারবেন।
লালাখাল
স্বচ্ছ নীল জল রাশি আর দুধারের অপরুপ সোন্দর্য, দীর্ঘ নৌ পথ ভ্রমনের সাধ যেকোন পর্যটকের কাছে এক দূর্লভ আর্কষণ। তেমনি এক নির্জন মনকাড়া স্থান লালাখাল। লালাখাল সিলেট জেলার জৈন্তাপুর উপজেলার সন্নিকটে অবস্থিত। সারি নদীর স্বচ্চ জলরাশির উপর দিয়ে নৌকা অথবা স্পীডবোটে করে আপনি যেতে পারেন লালা খালে। ৪৫ মিনিট যাত্রা শেষে আপনি পৌছে যাবেন লালখাল চা বাগানের ফ্যাক্টরী ঘাটে। ভারতের চেরাপুঞ্জির ঠিক নিচেই লালাখালের অবস্থান।
সিলেট শহর হতে লালাখাল যাবার জন্য আপনাকে পাড়ি দিতে হবে ৩৫ কি.মি রাস্তা। আপনি অনেক ভাবে লালাখাল যেতে পারেন। বাস, মাইক্রো, টেম্পু যোগে আপনি যেতে পারেন।
লালাখালে থাকার তেমন কোন সুবিধা নাই। সাধারনত পর্যটকরা সিলেট শহর হতে এসে আবার সিলেট শহরে হোটেলে রাত কাটায়। সাম্প্রতিক নাজিমগড় রিসোর্ট নামে একটি বেসরকারী প্রতিষ্ঠান আধুনিক সুযোগ সুবিধা সম্বলিত পিকনিক স্পট গড়ে তোলার কাজ শুরু করেছে।
ক্বীন ব্রীজ
সিলেটের অন্যতম একটি ঐতিহ্যবাহী দর্শনীয় স্থান হলো এই ক্বীন ব্রীজ। সিলেট শহরের কেন্দ্রস্থলেই এই ব্রীজটি অবস্থিত। ব্রীজটি এক নজর দেখার জন্য প্রতিদিন বিপুল সংখ্যক পর্যটক ভিড় জমান।
মনিপুরী রাজবাড়ী
নগর সিলেটের মির্জাজাঙ্গালে অবস্থিত মনিপুরী রাজবাড়ী প্রাচীন স্থাপত্য কীর্তির অন্যতম নির্দশন। এখনও ধ্বংস স্তপের মতো টিকে থাকা স্থাপনাটি এ বাড়ীসহ সিলেটে বসবাসরত মনিপুরী সম্প্রদায়ের গভীর শ্রদ্ধা-ভক্তির স্থান। এ ভবনের নির্মাণ শৈলী সিলেট অঞ্চলের কৃষ্টি-সংস্কৃতির অবিচ্ছেদ্য অংশ। এককালের প্রভাবশালী রাজা গম্ভীর সিং এর স্মৃতিধন্য এ বাড়িটি আজ অবহেলিত ও বিলীন প্রায়। বিভিন্ন প্রাকৃতিক দূর্যোগ ও রক্ষণাবেক্ষনের অভাবে প্রকৃত ভবন হারিয়েছে তার স্বকীয়তা। বাড়ীর সুপ্রাচীন প্রধান ফটক, সীমানা দেয়াল, মনোহর কারুকাজের সিড়ি ও বালাখাঁনার ধ্বংসাবশেষই বর্তমান মনীপুরী রাজবাড়ীর স্মৃতি সম্বল।
হযরত শাহজালাল (র:) ও হযরত শাহপরান (র:) এর মাজার
সিলেটের আরও একটি নিদর্শনীয় স্থান হলো হযরত শাহজালাল (র:) ও হযরত শাহপরান (র:)এর মাজার। প্রতিদিন অসংখ্য দর্শনার্থীদের পদচারণায় মাজার প্রাঙ্গন মুখরিত থাকে। এই মাজারের উল্লেখযোগ্য দিকগুলোর মধ্যে রয়েছে গজার মাছ, জালালী কবুতর, জমজমের কূপ ও ঝরনা, ডেকচি, হযরত শাহজালালের ব্যবহৃত দ্রব্যাদি, চিল্লাখানা ও দরগাহ শরীফ।
থাকার ব্যবস্থা
নাম
|
যোগাযোগ
|
হোটেল রোজভিউ ইন্টারন্যাশনাল (৫ স্টার) | টেলিফোন: ০৮১-৭২১৮৩৫, ২৮৩১২১৫০৮-১৪, ২৮৩১৫১৬-২১ মোবাইল: ০১১৯৫১১৫৯৬৪ ইমেইল- sales@roseviewhotel.com reservation@roseviewhotel.com |
হোটেল ফরচুন গার্ডেন | Tel : +880-821-715590 , 722499 Fax : 880-821-715590 Mobile : 0171-115153 E-mail : info@hotelfortunegarden.com Web: http://www.hotelfortunegarden.com |
হোটেল ডালাস | Tel : 880-821-720945, 720929. E-mail : hoteldallassylhet@yahoo.com Web : www.hoteldallassylhet.com |
হোটেল সুপ্রিম | Tel : 0088-0821-813169 , 720751, 813172 & 813173 Fax : 0088-0821-813173 Cell: 01711-197012, 01674-074157 E-mail : hotelsupreme_1@yahoo.com , hotelsupreme_2@hotmail.com |
হোটেল হিলটাউন | ফোন: ০২৮১-৭১৮২৬৩ মোবাইল:- ০১৭১১৩৩২৩৭১, ৭১৬০৭৭ ওয়েব: www.hiltownhotel.com |
হোটেল গার্ডেন ইন | Phone: 0821 814507,0821 824500-06 (Extension: 4000) Mobile: +88 01711271185 Fax: 88-0821-814509 Email: info@hotelgardeninn.net |
নাজিমগড় রিসোর্ট | ফোন: ০৮২১- ২৮৭০৩৩৮-৯ ওয়েব: www.nazimgarh.com |
স্পাইসি | ০৮২১-২৮৩২০০৮ |
রয়েলশেফ | ০৮২১-৭২৩০৯৬ |
নিউ গ্রীণ | ০৮২১-৮১২৮৬৪ |
চিয়াংমাই চাইনিজ | ০৮২১-৭১৫০৭২ |
আগ্রা | ০৮২১-৭১২১৭৭ |
নির্বাইন চাইনিজ | ০৮২১-২৮৩০৫৭৬ |
চৌকিং চাইনিজ | ০৮২১-৭১৩৬৫১ |
সুরমা ভেলী রেস্ট হাউস | ০৮২১-৭১২৬৭০ |
No comments: