Breaking News
recent

বান্দরবান ভ্রমণ

চট্টগ্রাম থেকে ৭৫ কিলোমিটার দক্ষিণ পূর্বে পাহাড়ী শহর বান্দরবানের অবস্থান।(মায়ানমার), পূর্বে  ভারতের মিজোরাম ও মায়ানমার, পশ্চিমে চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার জেলা।
এ জেলার আয়তন ৪৪৭৯ বর্গ কিলোমিটার। বান্দরবান জেলার উত্তরে রাঙ্গামাটি জেলা, দক্ষিণে আরাকান

কি ভাবে যাবেন:
ঢাকা থেকে বান্দরবান যেতে আপনি ৩ টি রুট ব্যবহার করতে পারেন। ঢাকা থেকে ট্রেনে, বাসে বা প্লেনে প্রথমে চট্টগ্রাম তারপর চট্টগ্রাম থেকে সোজা বান্দরবান।

সড়ক পথ
ঢাকা থেকে বান্দরবান (সরাসরি):
 
বান্দরবান হতে সড়ক পথে ঢাকা যাতায়াতঃ
নাম
যোগাযোগের তথ্য
সম্ভাব্য সময়সূচী
ভাড়া
বান্দরবান হতে ঢাকা
ঢাকা হতে বান্দরবান
এস আলম চেয়ারকোচ
কাউন্টার বান্দরবান বাস স্টেশন
ফোন-0361-62644, 01919-6544833
সকাল ৯.০০ এবং রাত ৯.০০ টা
সকাল ৮.০০টা রাত ১১.০০টা
৩৮০টাকা
ফকিরাপুল, ঢাকা, ফোন নং-০২-৯৩৩১৮৬৪, এবং কমলাপুর, ফোন নং-৮৩১৫০৮৭
ডলফিন চেয়ারকোচ
বান্দরবান বাস স্টেশন, ফোন নং-০৩৬১-৬২৫৬৬, এবং কলাবাগান, ঢাকা, ফোন নং-02-8130527, মোবা-01819809901
রাত-৭.৩০টা
রাত-১১.০০টায়
৩৩০টাকা
সৌদিয়া চেয়ারকোচ
কাউন্টার- বান্দরবান বাস স্টেশন,ফোন নং- ০৩৬১- ৬৩২৩৩, ০১৯১৯-৬৫৪৮৩৩
এবং ফকিরাপুল, ঢাকা,ফোন নং-০২-৯৩৩১৮৬৪,
রাত ৮.৪৫ টায়
এবং সকাল ৮.৩০
সকাল ৮.০০ এবং রাত ১১.০০ টায়
৩৮০টাকা
ইউনিক চেয়ারকোচ
কাউন্টার-বান্দরবান বাস স্টেশন, মোবাঃ নং-(০১৫৫৩২০৮০১০),
ফকিরাপুল, ঢাকা, ফোন নং-০২-৮৩১৮১৫১, এবং কমলাপুর, ফোন নং-02-9337846
সকাল ৮.৪৫ এবং রাত ৮.৩০ টায়
সকাল ৮.০০ এবং রাত ১১.০০ টায়
৩৮০টাকা
শ্যামলী চেয়ারকোচ
কাউন্টার-বান্দরবান বাস স্টেশন, ফোন-০৩৬১-৬৩৬১১
এবং কমলাপুর, ঢাকা ফোন-028360241, ছায়দাবাদ, ফোন-02-7540993/1
সকাল-৩.০০টা এবং রাত-৯.৩০ ও ১০.০০টা
সকাল-৯.০০টা এবং রাত ১০.০০ টা ও রাত ১১.৩০টা
৩৮০টাকা

চট্টগ্রাম থেকে বান্দরবান:
বহদ্দারহাট টার্মিনাল থেকে পূরবী এবং পূর্বাণী নামক দুটি ডাইরেক্ট নন এসি বাস আছে ১ ঘন্টা পর পর বান্দরবানের উদ্দ্যেশে ছেড়ে যায়। ভাড়া জনপ্রতি-৯০ টাকা। প্রতিদিন ভোর ৬ টা থেকে শুরু করে সন্ধ্যা ৬ টা পর্যন্ত প্রতি ১ ঘন্টা পর পর এই পরিবহনের বাসগুলো চট্টগ্রাম-বান্দরবান-চট্টগ্রাম রুটে যাতায়াত করে।

যোগাযোগ-পূরবী কাউন্টার, বান্দরবান বাস স্টেশন
ফোন নং-0361-62439

যোগাযোগ-পূর্বাণী কাউন্টার, বান্দরবান বাস স্টেশন
ফোন নং-0361-62508

রেলপথ
ঢাকা থেকে সরাসরি বান্দরবান রেল যোগাযোগ ব্যবস্থা নেই। ঢাকা থেকে প্রথমে চট্টগ্রাম তারপর সেখান থেকে পূরবী বা পূবার্নী বাসযোগ সরাসরি বান্দরবান যাওয়া যায়।

ঢাকা-চট্টগ্রাম রুটে চলাচলকারী ট্রেনসমূহ
  • মহানগর প্রভাতী
  • তূর্ণা নিশীথা
  • মহানগর গোধুলী এক্সপ্রেস
  • সুবর্ণ এক্সপ্রেস

আকাশ পথে
ঢাকা থেকে বান্দরবান এর সরাসরি বিমান যোগাযোগ নেই। প্রথমে ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম গিয়ে সেখান থেকে পূরবী বা পূর্বাণী বাস যোগে বান্দরবান যাওয়া যায়। ইউনাইটেড এয়ারওয়েজের একাধিক ফ্লাইট প্রতিদিন ঢাকা-চট্টগ্রাম রুটে চলাচল করে।

সময়সূচী
ফ্লাইট
দিন
ছাড়ার সময়
পৌঁছানোর সময়
ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম
4H-0523
প্রতিদিন
০৭.১০
০৮.০০
4H-0525
সোমবার, শুক্রবার, বুধবার
১১.২০
১২.১০
4H-0527
প্রতিদিন
১৬.০০
১৬.৫০
4H-0529
প্রতিদিন
১৯.২০
২০.১০

চট্টগ্রাম থেকে ঢাকা
4H-0524
প্রতিদিন
০৮.২০
৯.১০
4H-0526
সোমবার, শুক্রবার, বুধবার
১৫.৩০
১৬.২০
4H-0528
প্রতিদিন
১৭.১০
১৮.০০
4H-0530
প্রতিদিন
২০.৩০
২১.২০

ভাড়া
গন্তব্য
ভাড়া শুরু
ওয়ানওয়ে
রিটার্ন
ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম
BDT 3825
BDT 7650

দর্শনীয় স্থান:
নীলগিরি: বান্দরবান জেলা সদর থেকে ৪৭ কি:মিদক্ষিণ পূর্বদিকে লামা উপজেলার অংশে সমুদ্রপৃষ্ট থেকে ২২০০ ফুট উপরে বাংলাদেশের নতুন পর্যটন কেন্দ্র নীলগিরির অবস্থান। যাকে বাংলাদেশের দার্জিলিং হিসাবে অবহিত করা যায়। যেখানে পাহাড় আর মেঘের মিতালী চলে দিনরাত। আপনিও ঘুরে আসতে পারেন ঐ মেঘের দেশে। তবে যারা মেঘ ভালোবাসেন তারা জুন-জুলাইতে অর্থাৎ বর্ষাকালে ভ্রমণে গেলে বেশী মজা পাবেন। কারন মেঘ তখন আপনা হতে এসে আপনাকে ধরা দিয়ে যাবে।

 
নীলগিরি যাওয়া হোটেল বুকিং ও অন্যান্য:
নীলগিরি সেনাবাহিনী নিয়ন্ত্রিত একটি পর্যটন স্পট। বর্তমানে নীলগিরির কটেজ গুলো এপ্রিলের ১৫ তারিখ পর্যন্ত সব বুকড করা আছে। আপনি ইচ্ছে করলে এর পরের জন্য বুকড করতে পারবেন। ভি.আই.পি নাম্বার-০১৯২৫৮৮২৩৩৮ শুধু মাত্রসেনাবাহিনী অফিসার ও উচ্চ পদস্থ সরকারী কমকর্তার জন্য।

সাধারন পর্যটকের জন্য বুকিং ব্যবস্থা
পেট্রো এভিয়েশন
৬৯/, লেভেল-, রোড-/,  ধানমন্ডি, ঢাকা।
ফোন:
মনতোষ মজুমদার-০১৭৩০০৪৩৬০৩
হাসান সাহেদ-০১৭৩০০৪৩৬০৩

কটেজ ভাড়া:
গিরি মারমেট: ৭৫০০ টাকা। (৮/১০ জন থাকতে পারবে)
মেঘদূত: ৬৫০০ টাকা। (৮/১০ জন থাকতে পারবে)
নীলাঙ্গনা: ৫৫০০ টাকা। (৪/৬ জন থাকতে পারবে ২ রুমে)

এখানে খাবার ব্রেকফাষ্ট +  লাঞ্চ + ডিনার মিলেখরচ হবে দিনে ৫০০ টাকা জনপ্রতি এবং এটি অবশ্যই কটেজ বুকিং দেওয়ার সাথে খাবার বুকিংও দিতে হবে অন্যথায় কটেজে থাকতে হবে না খেয়েই।

কি ভাবে যাবেন:
নীলগিরি যেতে হলে আগে থেকে ল্যান্ড ক্রুজার জিপ ভাড়া করতে হবে। সময় লাগবে আসা-যাওয়ায় ৪ ঘঃ ৩০মিঃ। ভাড়া সেনাবাহিনী কর্তৃক নির্ধারিত আসা যাওয়া ছোট জীপ ৫সিট ২৩০০ টাকা এবং বড় জীপ ৮সিট ২৮০০ টাকা। কিন্তু এখানে ড্রাইভাররা আপনার কাছে আরো অনেক বেশী চাইতে পারে যা কখনো দিবেন না।

স্বর্ণমন্দির : বর্তমানে স্বর্ণমন্দির উপাশনালয়টি বান্দরবান জেলার একটি অন্যতম পর্যটন স্পট হিসাবে পরিগনিত হচ্ছে। বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ ও দক্ষিণ এশিয়ার অন্যতম এই "বৌদ্ধ ধাতু জাদীকে স্বর্ণমন্দির নামাকরন করা হয়। এটি বৌদ্ধ ধর্মাম্বলীদের একটি উল্লেখযোগ্য উপাশনালয়। যাহা বান্দরবান শহর থেকে ৪ কি:মিউত্তরে বালাঘাট নামক এলাকায় পাহাড়ের চূঁড়ায় অবস্থিত। এটির নির্মাণশৈলী মায়ানমার, চীন ও থাইল্যান্ডের বৌদ্ধ টেম্পল গুলোর আদলে তৈরী করা হয়। বান্দরবান ভ্রমণে আপনিও এই জাদী বা স্বর্ণমন্দিরটি একবার স্বচক্ষে দেখে আসতে পারেন।

মেঘলা : নাম মেঘলা হলেও মেঘের সাথে মেঘলা পর্যটন স্পটের কোন সর্ম্পক নেই। বান্দরবান জেলা শহরে প্রবেশের ৭ কি:মিআগে মেঘলা পর্যটন এলাকাটি অবস্থিত। এটি সুন্দর কিছু উঁচু নিচু পাহাড় বেষ্টিত একটি লেককে ঘিরে গড়ে উঠে। ঘন সবুজ গাছ আর লেকের স্বচ্ছ পানি পর্যটককে প্রকৃতির কাছাকাছি টেনে নেয় প্রতিনিয়ত। পানিতে যেমন রয়েছে হাঁসের প্যাডেল বোট, তেমনি ডাঙ্গায় রয়েছে মিনি চিড়িয়াখানা। আর আকাশে ঝুলে আছে রোপওয়ে কার। এখানে সবুজ প্রকৃতি, লেকের স্বচ্ছ পানি আর পাহাড়ের চুঁড়ায় চড়ে দেখতে পাবেন ঢেউ খেলানো পাহাড়ী বান্দরবানের নয়নাভিরাম দৃশ্য। মেঘলা পর্যটন স্পটের পাশেই রয়েছে বাংলাদেশ পর্যটন কর্পোরেশনের বান্দরবান পর্যটন হোটেলটি।

শৈল প্রপাত : শৈল প্রপাত বান্দরবান শহর হতে ৭ কি:মি: দক্ষিণ পূর্বে চিম্বুক বা নীলগিরি যাওয়ার পথে দেখা যাবে।

নীলাচল : নীলাচল বান্দরবান শহর হতে ১০ কি:মিদক্ষিণে ১৭০০ ফুট উচ্চতায় অবস্থিত একটি পর্বত শীর্ষ। যেখান থেকে নীলআকাশ যেন তার নীল আচল বিছিয়ে দিয়েছে ভূমির সবুজ জমিনে। যে দিকে দুচোখ যায় অবারিত সবুজ ও নীল আকাশের হাতছানি। মুগ্ধতায় ভরে উঠে মন প্রাণ।

মিলনছড়ি : মিলনছড়ি বান্দরবান শহর হতে ৩ কি:মিদক্ষিণ পূর্বে শৈল প্রপাত বা চিম্বুক যাওয়ার পথে পড়ে। এখানে একটি পুলিশ পাড়ি আছে। পাহাড়ের অতি উচ্চতায় রাস্তার ধারে দাড়িয়ে পূর্ব প্রান্তে অবারিত সবুজের খেলা এবং সবুজ প্রকৃতির বুক ছিড়ে সর্পিল গতিতে বয়ে সাঙ্গু নামক মোহনীয় নদীটি।

চিম্বুক : চিম্বুক বান্দরবনের অনেক পুরনো পর্যটন স্পট। বান্দরবান শহর হতে ২১ কি:মিদক্ষিণ পূর্বে মিলনছড়ি এবং শৈল প্রপাত ফেলে চিম্বুক যেতে হয়। এখানে পাহাড়ের চুঁড়ায় রেষ্টুরেন্ট এবং একটি ওয়াচ টাওয়ার আছে।পাহাড়ের চুঁড়া থেকে চারদিকের সবুজ প্রকৃতির সৌন্দয্য অবগাহন এখানে প্রকৃতি প্রেমীদের টেনে আনে।

সাঙ্গু নদী : পূর্বের অতিউচ্চ পর্বত শীর্ষ থেকে সাঙ্গু নদী নেমে এসে বান্দরবন শহরের পাশ দিয়ে প্রবাহিত হয়ে বঙ্গোপসাগরে মিশে গেছে। বান্দরবান শহরের পূর্বে পাশে পাহাড়ী ঢালে বয়ে চলা সাঙ্গু নীদ দেখতে দারুন দৃষ্টি নন্দন।

কোথায় থাকবেন:
বান্দরবনে পর্যটন কর্পোরেশনের একটি হোটেল আছে মেঘলাতে। যার ভাড়া রুম প্রতি ৭৫০ হইতে ২০০০ টাকা পর্যন্ত। বুকিং ফোন:- ০৩৬১-৬২৭৪১; ০৩৬১-৬২৭৪২

হোটেল ফোর স্টার : এটি বান্দরবান বাজারে অবস্থিত। রুম ভাড়া সিঙ্গেল-৩০০ টাকা, ডাবল৬০০, এসি-১২০০ টাকা। বুকিং ফোন:-০৩৬১-৬৩৫৬৬, ০১৮১৩২৭৮৭৩১,০১৫৫৩৪২১০৮৯।

হোটেল থ্রী স্টার : এটি বান্দরবান বাস স্টপের পাশে অবস্থিত। নীলগিরির গাড়ী এই হোটেলের সামনে থেকে ছাড়া হয়। এটি ৮/১০ জন থাকতে পারে ৪ বেডের এমন একটি ফ্ল্যাট। প্রতি নন এসি ফ্ল্যাট-২৫০০ টাকা, এসি-৩০০০ টাকা। বুকিংফোন:-০১৫৫৩৪২১০৮৯
হোটেল প্লাজা বান্দরবান: এটি বাজারের কাছে অবস্থিত। রুম ভাড়া সিঙ্গেল-৪০০ টাকা, ডাবল৮৫০, এসি-১২০০ টাকা। বুকিং ফোন:- ০৩৬১-৬৩২৫২

অল্প খরচে বান্দরবন ভ্রমণ
আপনারা যারা অল্প খরচে কক্সবাজার, বান্দরবন ঘুরতে চান, তাদের জন্য এখানে কিছু তথ্য দেয়া হলো। আপনারা ঢাকা থেকে সরাসরি কক্সবাজার না গিয়ে নামবেন ‘চকরিয়া’। চকরিয়া কক্সবাজার জেলার একটা থানা ও উপজেলা। যার অবস্থান চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়ক ধরে চট্টগ্রাম থেকে ১০০ কিলোমিটার। চকরিয়া থেকে কক্সবাজার এর দূরত্ব ৫৭ কিলোমিটার।
 
চকরিয়া বাসস্ট্যান্ডেই থাকার হোটেল পাবেন, যার ভাড়া হবে কক্সবাজারের হোটলের তিনভাগের একভাগ। তিন বেডের রুমের ভাড়া হবে ২৫০-৩০০ টাকা মাত্র, কক্সবাজারে এর ভাড়া কমপক্ষে ১,০০০ টাকা। ঢাকা থেকে কক্সবাজারের ভাড়া ৪৫০ টাকা আর চকরিয়ার ভাড়া ৪০০ টাকা।
 
সুবিধা সমূহঃ
চকরিয়াতে অবস্থান করলে আপনি তিনটি জেলার মাঝামাঝি অবস্থান করছেন। সকালে বের হয়ে যেতে পারেন বান্দরবনের ‘লামা’র ’পর্যটন মিরিঞ্জা’ স্পট। চকরিয়া বাস স্টেশন থেকে জীপে যেতে পারেন। দুরত্ব ১৮ কিলোমিটার সময় নেবে ২৫-৩০ মিনিট। জীপে উঠার ১০ মিনিটের মধ্যে শুরু হবে পাহাড়ী উঁচু-নীচু পথ। পাহাড়ের চুড়া দিয়ে যখন জীপ চলবে নীচে তাকালে মনে হবে ৩০ তলা বিল্ডিং এর ছাদ দিয়ে গাড়ী চলছে ছাদের কোন রেলিং নেই। লামা দেখে যেতে পারেন আলী কদম। লামা থেকে ৩৫ কিলোমিটার। আলী কদমে আলীর সুড়ং দেখতে পারেন। তবে পাহাড়ী পথ শুধুমাত্র লামা পর্যন্তই।
 
সকাল ৯ টায় বের হলে ২ টার মধ্যে চকরিয়া ফিরে আসতে পারবেন লামা-আলী কদম ঘুরে। সাড়ে চারটায় বেরিয়ে যেতে পারেন কক্সবাজারের উদ্দেশ্যে বাস স্টেশন থেকে ৫-১০ মিনিট পর পর বাস পাবেন ভাড়া নেবে ৫০-৬০ টাকা করে। সময় নেবে সর্বোচ্চ ১ ঘন্টা। সমুদ্র দর্শন শেষে আবার চলে আসতে পারেন চকরিয়াতে। অবশ্য যারা সকালে সুর্যোদয়ের সময় সমুদ্র তীরে থাকতে চান তাদের জন্য এ সুযোগ নয়। চকরিয়া থেকে বান্দরবান যেতে পারেন সহজেই। চকরিয়া বাস স্টেশন থেকে পূবালী/পূর্বানী বাস আছে এক ঘন্টা পর পর। ভাড়া ৯০ টাকা। নামতে পারেন পর্যটন স্পট ‘মেঘলা’। মেঘলা থেকে বের হয়ে বান্দরবান শহর ঘুরে দেখে এসে রাতে চকরিয়া থাকতে পারেন। এতে মোটামুটি অল্প খরচে কক্সবাজার আর বান্দরবান ঘুরে আসতে পারেন।

No comments:

Powered by Blogger.